কক্সবাজারে আওয়ামী লীগ নেতা খুন, রোহিঙ্গা যুবক আটক - Southeast Asia Journal

কক্সবাজারে আওয়ামী লীগ নেতা খুন, রোহিঙ্গা যুবক আটক

“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

কক্সবাজারে চাঞ্চল্যকর আওয়ামী লীগ নেতা সাইফ উদ্দিন খুনের ঘটনায় আশরাফুল ইসলাম (২০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার ১৯ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও মামলা হয়নি। জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে সাইফের মরদেহ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রুকনুজ্জামান ।

গত ২১ আগস্ট সোমবার রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির সামনে চেকপোস্টে পালকি নামের একটি বাস গাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক আশরাফুল ইসলাম কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকার বাসিন্দা। তবে তিনি পুরাতন রোহিঙ্গা বলে দাবি করছে স্থানীয়রা।

নিহত আওয়ামী লীগ নেতা কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তার বাড়ি শহরের ঘোনার পাড়া এলাকায়।

হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রুকনুজ্জামান জানান, সাইফ হত্যাকাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলামকে আমাদের পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্ট থেকে একটি বাস গাড়ি থেকে আটক করা হয়েছে। তার গন্তব্য ছিল টেকনাফে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তাকে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দলের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে সেটা জানা যায়নি।

এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা সাইফ হত্যার ঘটনায় পুরো জেলায় চাঞ্চল্যকর অবস্থা বিরাজ করছে। পরে হোটেলের সিসিটিভিতে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আশরাফুল ইসলামের নাম সামনে আসে। এরপর থেকে আশরাফুল ইসলাম পলাতক ছিলেন। পুলিশ নিশ্চিত হয় হত্যার ঘটনার মূল নায়ক আশরাফুল ইসলাম। পরে তাকে আটক করতে অভিযান শুরু করে পুলিশ।

এর আগে সোমবার সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেল থেকে সাইফুদ্দিন নামে (৪৬) এক আওয়ামী লীগ নেতার হাত-পা বাঁধা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিউজ ডেস্ক

কক্সবাজারে চাঞ্চল্যকর আওয়ামী লীগ নেতা সাইফ উদ্দিন খুনের ঘটনায় আশরাফুল ইসলাম (২০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার ১৯ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও মামলা হয়নি। জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে সাইফের মরদেহ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রুকনুজ্জামান ।

গত ২১ আগস্ট সোমবার রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির সামনে চেকপোস্টে পালকি নামের একটি বাস গাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক আশরাফুল ইসলাম কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলী এলাকার বাসিন্দা। তবে তিনি পুরাতন রোহিঙ্গা বলে দাবি করছে স্থানীয়রা।

নিহত আওয়ামী লীগ নেতা কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তার বাড়ি শহরের ঘোনার পাড়া এলাকায়।

হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রুকনুজ্জামান জানান, সাইফ হত্যাকাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলামকে আমাদের পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্ট থেকে একটি বাস গাড়ি থেকে আটক করা হয়েছে। তার গন্তব্য ছিল টেকনাফে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তাকে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দলের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে সেটা জানা যায়নি।

এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা সাইফ হত্যার ঘটনায় পুরো জেলায় চাঞ্চল্যকর অবস্থা বিরাজ করছে। পরে হোটেলের সিসিটিভিতে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আশরাফুল ইসলামের নাম সামনে আসে। এরপর থেকে আশরাফুল ইসলাম পলাতক ছিলেন। পুলিশ নিশ্চিত হয় হত্যার ঘটনার মূল নায়ক আশরাফুল ইসলাম। পরে তাকে আটক করতে অভিযান শুরু করে পুলিশ।

এর আগে সোমবার সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেল থেকে সাইফুদ্দিন নামে (৪৬) এক আওয়ামী লীগ নেতার হাত-পা বাঁধা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।