বিকাশে উপবৃত্তি প্রদানঃ অবৈধভাবে দীঘিনালায় সীম বিক্রির হিড়িক, নেয়া হচ্ছে একাধিক আঙ্গুলের ছাপ! - Southeast Asia Journal

বিকাশে উপবৃত্তি প্রদানঃ অবৈধভাবে দীঘিনালায় সীম বিক্রির হিড়িক, নেয়া হচ্ছে একাধিক আঙ্গুলের ছাপ!

“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

 

নিউজ ডেস্কঃ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রনালয় কর্তৃক ঘোষিত মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের বিকাশের মাধ্যমে উপবৃত্তি প্রদানের ঘোষনাকে লুফে নিয়ে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শিক্ষার্থীদের কাছে দেদারছে রবি ও এয়ারটেল সীম বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিষ্ট্রেশন করতে হলে একটি সীম কার্ডের জন্য মাত্র এক বার আঙ্গুলের ছাপ দেয়ার বিধান থাকলেও সীম কোম্পানীর এজেন্টের বিরুদ্ধে একেকটি সীমের বিপরীতে ৫-৬ টি ছাপ নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায়, দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের উপবৃত্তির টাকা প্রদানের নিমিত্তে বিকাশ খোলার নামে বাধ্যতামুলক সীম বিক্রি করছে খাগড়াছড়ির রবি- এয়ারটেল ও বিকাশ ডিলার মোঃ মিজানুর রহমান মিজান ৷ অভিযোগ উঠেছে আঞ্চলিক উপজাতি সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফ (প্রসীত) গ্রুপের সাথে গোপনে চুক্তি করে বায়োমেট্রিকের মাধ্যমে একেকজন থেকে ৫-৬টি আঙুলের ছাপ নিয়ে রাখা হচ্ছে ৷ পরবর্তীতে বাড়তি ছাপ ব্যবহার করে অতিরিক্ত সীম কার্ডগুলো ব্যবহারের জন্য ইউপিডিএফকে (প্রসীত) দেয়া হবে। এছাড়া বিক্রিত সব সীম কর্পোরেট করা হচ্ছে ৷

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে জানা যায়, শুধুমাত্র রবি বা এয়ারটেল নয়, যে কোন সীমের মাধ্যমে উপবৃত্তির টাকা প্রদান করা যায়। এক্ষেত্রে কোন সীম বাধ্যতামুলক নয়।

তবে এবিষয়ে জানতে দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।