রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত - Southeast Asia Journal

রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

“সর্বক্ষেত্রে পার্বত্য বাঙ্গালীদের সাংবিধানিক অধিকার দিতে হবে” স্লোগানকে সামনে রেখে দীর্ঘ ২ যুগেরও বেশী সময় ধরে পার্বত্যাঞ্চলের পাহাড়ী-বাঙ্গালীদের অধিকার আদায়ে সচেষ্ট বাঙ্গালী ভিত্তিক ছাত্র সংগঠন পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্রপরিষদের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজনে দিবসটি পালন করেছে সংগঠনটির রাঙ্গামাটি জেলা শাখা। ১লা নভেম্বর শুক্রবার সকালে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে দিবসটি উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের করা হয়। র‌্যালীটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বনরূপা এসে শেষ হয়। পরে ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটার পর শহরের রেইনবো রেস্টুরেন্টে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি জেলা সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মোমিন, প্রচার সম্পাদক নূর মোহাম্মদসহ নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপজাতি কোটা বাতিল করে, সর্বক্ষেত্রে জনসংখ্যা অনুপাতে পার্বত্য কোটা চালু করতে হবে। ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইনের নামে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালি উচ্ছেদ বন্ধসহ পার্বত্য চট্রগ্রাম টাস্কফোর্স কর্তৃক অবৈধ পুনর্বাসন ষড়যন্ত্র বাদ দিয়ে বাঙালি পরিবারের পুনর্বাসন করতে হবে। তারা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙালিরা সর্বক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হন, পাহাড়ে উগ্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো প্রতিনিয়ত নিরীহ সাধারণ পাহাড়ি এবং বাঙালির কাছ থেকে বিশাল অংকের চাঁদাবাজি করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ প্রতিষ্ঠা করছে, অবিলম্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চিরুনী অভিযান এর মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করা সময়ের দাবী।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, পার্বত্যাঞ্চল নিয়ে দেশি বিদেশী ষড়যন্ত্র চলছে, সরকার শিক্ষা ও চাকরীর ক্ষেত্রে উপজাতি কোটা চালু রেখে পার্বত্য জেলা তথা দেশে বেকারত্ব বৃদ্ধি ও বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। উপজাতীরা কোটা দিয়ে দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চান্স পেয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করছে আর পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙ্গালীরা শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নিরাপত্তার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রত্যাহারকৃত সকল সেনা ক্যাম্প পুর্নস্থাপনসহ সর্বক্ষেত্রে বাঙ্গালীদের সমান অধিকার দেয়ার জোর দাবী জানান। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপজাতি কোটা বাতিল করে, সর্বক্ষেত্রে জনসংখ্যা অনুপাতে পার্বত্য কোটা চালু করতে হবে। ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইনের নামে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালি উচ্ছেদ বন্ধসহ পার্বত্য চট্রগ্রাম টাস্কফোর্স কর্তৃক অবৈধ পুনর্বাসন ষড়যন্ত্র বাদ দিয়ে বাঙালি পরিবারের পুনর্বাসন করতে হবে। তারা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙালিরা সর্বক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হন, পাহাড়ে উগ্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো প্রতিনিয়ত নিরীহ সাধারণ পাহাড়ি এবং বাঙালির কাছ থেকে বিশাল অংকের চাঁদাবাজি করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ প্রতিষ্ঠা করছে, অবিলম্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চিরুনী অভিযান এর মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করা সময়ের দাবী।