ডাকসু নির্বাচনে ‘আদিবাসী’ শব্দ প্রচারণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সার্বভৌমত্ব সচেতন ছাত্রসমাজের

ডাকসু নির্বাচনে ‘আদিবাসী’ শব্দ প্রচারণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সার্বভৌমত্ব সচেতন ছাত্রসমাজের

ডাকসু নির্বাচনে ‘আদিবাসী’ শব্দ প্রচারণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সার্বভৌমত্ব সচেতন ছাত্রসমাজের
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে সামনে রেখে রাষ্ট্রদ্রোহী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী ‘আদিবাসী’ শব্দ প্রচারণার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে সার্বভৌমত্ব সচেতন ছাত্রসমাজ।

আজ রবিবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের পক্ষে থোয়াই চিং মং চাক।

তিনি বলেন, “সম্প্রতি ঢাবি নির্বাচনে বিদেশী এনজিও ও ভারতীয় প্রভাবের কারণে ‘আদিবাসী বিচ্ছিন্নতাবাদ’ প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে কথিত ‘জুম্মল্যান্ড’ কিংবা ভারতের সঙ্গে যুক্ত করার ষড়যন্ত্র রয়েছে।”

তিনি অভিযোগ করেন, যেসব প্রার্থী ডাকসু নির্বাচনে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী আদিবাসী প্রচারণা’ চালাচ্ছেন, তাদের প্রার্থিতা বাতিল ও ছাত্রত্ব খারিজ করে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নীরবতায় তারা হতাশা প্রকাশ করেন এবং বলেন যে এর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামের অখণ্ডতা ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।

সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়, ডাকসু নির্বাচনে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফ-এর অর্থায়ন ও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কিছু প্রার্থীও উক্ত সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এসব বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি সৃষ্টি করবে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো শিক্ষক-শিক্ষার্থী রাষ্ট্রদ্রোহী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী ‘আদিবাসী’ শব্দ প্রচারণায় জড়ালে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানানো হয়।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।