শারদীয় দুর্গাপূজা: অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের কঠোর হস্তে দমন করবে সেনাবাহিনী

শারদীয় দুর্গাপূজা: অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের কঠোর হস্তে দমন করবে সেনাবাহিনী

শারদীয় দুর্গাপূজা: অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের কঠোর হস্তে দমন করবে সেনাবাহিনী
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। কেউ অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সেনাবাহিনীর ১৫ ইস্ট বেঙ্গল মেকানাইজডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল হাসান।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর কাবাড়ি স্টেডিয়াম ক্যাম্পে পূজা উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সমন্বয় সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

এসময় অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মণ্ডপের প্রবেশপথে তল্লাশি জোরদার, সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারি এবং মণ্ডপের আশপাশে দোকানপাট বসানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

সভায় মন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্য ও পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ মণ্ডপকেন্দ্রিক নানা সমস্যা ও শঙ্কার কথা তুলে ধরেন। তাদের বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শোনেন সেনা কর্মকর্তারা এবং সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

এদিকে দুর্গোৎসবকে ঘিরে ইতোমধ্যেই উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে মন্দিরপাড়া। ঢাকের তালে জমে উঠছে পূজার আমেজ। পূজার নিরাপত্তায় সেনা সদস্যরা মণ্ডপে প্রবেশপথ থেকে শুরু করে স্বেচ্ছাসেবকদের অবস্থান পর্যন্ত খতিয়ে দেখছেন। নিরাপত্তা জোরদার করতে বাড়ানো হয়েছে টহল ও নজরদারি।

সভায় সেনা কর্মকর্তারা স্পষ্ট করে বলেন— “উৎসবের আনন্দে কেউ বিঘ্ন ঘটাতে চাইলে সর্বোচ্চ আইনি ক্ষমতা ব্যবহার করে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের ১৫ ইস্ট বেঙ্গল মেকানাইজড ব্যাটালিয়নের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ সমন্বয় সভায় পুরোহিত, পূজা উদযাপন পরিষদ, মন্দির পরিচালনা কমিটি, পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস, আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন।

আগামী রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হবে শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।