আগস্টে শুরু হচ্ছে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম

আগস্টে শুরু হচ্ছে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম

আগস্টে শুরু হচ্ছে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কার্যক্রম
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের কার্যক্রম পুরোপুরি শুরুর আগে আগস্টে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী। আজ শুক্রবার (১২ জুলাই) সকালে স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

ইমিগ্রেশন বিষয়ে ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সীমান্তের ১৫০ গজের ভেতর হওয়ায় এই স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে সময়মতো ভারতের অনাপত্তিপত্র পাওয়া যায়নি। এ কারণে এ বন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণকাজ যথাসময়ে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে বন্দরের প্রশাসনিক ও ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। সম্পূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। এ কারণে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করতে দেরি হচ্ছে। তবে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু করতে প্রস্তত আছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।’

পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন রামগড় স্থলবন্দরের প্রকল্প পরিচালক মো. সরোয়ার আলম, ইউএনও মমতা আফরিন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসমত জাহান তুহিন, বিজিবির রামগড় ব্যাটালিয়নের সহকারি পরিচালক রাজু আহমেদ, রামগড় স্থলবন্দরের ইনচার্জ আফতাব উদ্দিন প্রমুখ।

প্রকল্প পরিচালক সরওয়ার আলম বলেন, দ্রুতগতিতে বন্দরের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৫ সালের ২৫ জুনের মধ্যে স্থল বন্দরের কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।

রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতা আফরিন বলেন, রামগড় ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু করলে বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারাদেশের মানুষ রামগড় ও সাব্রুম সীমান্ত পথে ভারত ভ্রমণে যেতে পারবেন। একইভাবে ভারতের ত্রিপুরাসহ আশেপাশের রাজ্যের মানুষও এই সীমান্ত পথে বাংলাদেশে ভ্রমণে আসতে পারবেন।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।