রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) স্থাপন” শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত - Southeast Asia Journal

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) স্থাপন” শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) স্থাপন” শীর্ষক প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি পর্যালোচনা বিষয়ক সভা ৩রা নভেম্বর রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি)’র অস্থায়ী প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) এর উপাচার্য প্রফেসর ড. প্রদানেন্দু বিকাশ চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (বিমক)’র সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন।

এসময় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (বিমক)’র পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক ড. ফেরদৌস জামান, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক জনাব মোঃ আব্দুল আলীম, রাবিপ্রবি’র রেজিষ্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) জনাব অঞ্জন কুমার চাকমা, রাবিপ্রবি’র পরিচালক (হিসাব) মোঃ মাসুদুর রহমান এবং রাবিপ্রবি কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে সভার শুরুতে জাতীয় চার নেতার স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয় ও তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

অনুষ্ঠানে রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রফেসর ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন সে লক্ষ্যে সকলকে কাজ করার আহবান জানান। তিনি পাহাড়ের বৈশিষ্ট্য ও পাহাড়ী সংস্কৃতি ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ প্রদান করেন। সভা শেষে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রতিনিধিদলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেন এবং পরিদর্শন শেষে স্থায়ী ক্যাম্পাসে বৃক্ষরোপন করা হয়।

প্রসঙ্গত, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০১ অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১৪-১৫ সালে এটি তার শিক্ষা কার্যক্রম চালু করে। ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের অনুমোদন দেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক ও শ্রেণী কার্যক্রম চালু করা হয় ২০১৫ সালের শুরুতে। বর্তমানে ভূমি অধিগ্রহণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব ক্যাম্পাসের কাজ চলমান রয়েছে।