পাহাড়ে বিদ্রোহ মোকা‌বিলায় সেনাবা‌হিনীকে আরও শ‌ক্তিশালী করতে হবে: মাহমুদুর রহমান

পাহাড়ে বিদ্রোহ মোকা‌বিলায় সেনাবা‌হিনীকে আরও শ‌ক্তিশালী করতে হবে: মাহমুদুর রহমান

পাহাড়ে বিদ্রোহ মোকা‌বিলায় সেনাবা‌হিনীকে আরও শ‌ক্তিশালী করতে হবে: মাহমুদুর রহমান
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, পাহাড়ে বিদ্রোহ মোকা‌বিলায় সেনাবা‌হিনীকে আরও শ‌ক্তিশালী করতে হবে। এজন্য প্রয়োজ‌নে সেখা‌নে সেনাবা‌হিনীর উপ‌স্থিতি বাড়াতে হবে।

বুধবার রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস ওয়েলফের অ্যাসো‌সিয়েশ‌নের (রাওয়া) হেলমেট হলে আয়ো‌জিত ‘সমস্যা সংকুল পার্বত্য চট্টগ্রাম: শা‌ন্তির অন্বেষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তি‌নি এ কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের আলোচনার শিরোনামে আমরা বলেছি সমস্যা সংকুল পার্বত্য চট্টগ্রাম। কিন্তু আমি এটাকে আগ্রাসনের মুখে পার্বত্য চট্টগ্রাম বলতে চাই। কারণ হচ্ছে, বিষয়টা কেবল পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যা না, বরং এটা একটি ভূরাজনৈতিক আগ্রাসন। কাজেই যখন আমরা সমস্যার সমাধানের কথা বলব- বিষয়টা এমন না যে, অভ্যন্তরীণ অংশীজনরা আলোচনা করলেই সমাধান হয়ে যাবে। এটার সঙ্গে আমাদের রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জড়িত।

আমার দেশ সম্পাদক ব‌লেন, শান্তি বাহিনী ১৯৭৬ সালের আগে বাংলাদেশে কোনো আগ্রাসন চালায়নি। ফলে মনে হচ্ছে, ভারত একটি অস্ত্র হাতে রেখেছিল, যেটি সময় সুযোগ মতো ব্যবহার করছে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। যে সময়ে ভারতের পছন্দের সরকার ক্ষমতায় থাকবে না, তখন তারা এই অস্ত্র ব্যবহার করবে।

মামুদুর রহমান বলেন, এই যে ভারতীয় আগ্রাসন এর সঙ্গে একটা স্থানীয় গোষ্ঠী জড়িত আছে। তবে যারা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ তাদের কথা বলছি না। আমাদেরও একটা বড় রাজনৈতিক শক্তি এই ভারতীয় আগ্রাসনের সহযোগী। তার মধ্যে অন্যতম সহযোগী ছিলেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার সমর্থকরা। এটা বুঝতে না পারলে পুরো সমস্যা বোঝা যাবে না।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।