পাকুয়াখালী গণহত্যা: ২৯ বছরেও বিচার হয়নি, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের দাবি

পাকুয়াখালী গণহত্যা: ২৯ বছরেও বিচার হয়নি, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের দাবি

পাকুয়াখালী গণহত্যা: ২৯ বছরেও বিচার হয়নি, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের দাবি
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

রাঙামাটি পার্বত্য জেলার লংগদু উপজেলার পাকুয়াখালীতে ১৯৯৬ সালে শান্তিবাহিনীর হাতে নিহত ৩৬ কাঠুরিয়ার পরিবার এখনও ন্যায়বিচার ও ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত। হত্যাকাণ্ডের ২৯ বছর পেরিয়ে গেলেও ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পুনর্বাসন ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত হয়নি।

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসনের দাবিতে সোমবার (২৫ আগস্ট) রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছে পাকুয়াখালী ম্যাসাকার রিকুপ ফাউন্ডেশন।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুহুল আমিনের মাধ্যমে এ স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। এসময় নিহতদের স্বজন ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে উত্থাপিত দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—

  • ১৯৯৬ সালের পাকুয়াখালী গণহত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও বিচার নিশ্চিতকরণ
  • প্রতিটি ভুক্তভোগীর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান
  • প্রতিটি ভিকটিম পরিবার থেকে একজনকে সরকারি চাকরির সুযোগ
  • প্রতিটি পরিবারের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা
  • প্রতিটি পরিবারের জন্য ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, পাকুয়াখালী গণহত্যা পার্বত্য চট্টগ্রামে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞগুলোর একটি। ৩৬ জন হতভাগ্য কাঠুরিয়ার পরিবার এখনো চরম দারিদ্র্য ও অবহেলার মধ্যে জীবনযাপন করছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রকিব হোসেন, সমঅধিকার আন্দোলন রাঙামাটির আহ্বায়ক মো. কামাল উদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ ছগির, ছাত্রনেতা নূর তালুকদার মুন্না, নুরুল আফসার ও মো. জহিরুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।