মাইকেল চাকমা আয়না ঘরে ছিলেন না!

মাইকেল চাকমা আয়না ঘরে ছিলেন না!

মাইকেল চাকমা আয়না ঘরে ছিলেন না!
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

হিমেল বাবু

ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা আয়না ঘরে ছিলেন না, পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের আমলে তিনি গুম ছিলেন না। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘RAW’ তাকে আত্মগোপনে রাখে। ভারত সীমান্তে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে ছিলেন তিনি। হাসিনা সরকার পতনের পর ‘RAW’ তাকে সামনে আনে। উদ্দেশ্য ছিল একটাই….. পাহাড়ের সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করা।
মাইকেল চাকমা আয়না ঘরে ছিলেন এই প্রচারে দেশের কাছে তিনি একজন বিপ্লবী। বিপ্লবী পরিচয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে বিশেষ অবস্থান দখল করেছেন তিনি। সেই সুযোগে পাহাড়ে বর্তমানে সশস্ত্র ইউপিডিএফ বেপরোয়া। পাহাড়ে ভারতীয় আধিপত্য বজায় রাখতে সশস্ত্র ভারতীয় চাকমাদের ইউপিডিএফ-এ পুশইন করা হয়েছে। আর মাইকেল চাকমা হলেন ভারতের প্রতিনিধি।
মাইকেল চাকমা স্বায়ত্তশাসন চান। একনায়কতন্ত্রের কারণে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার। যদিও কাগজে কলমে শেখ হাসিনা ছিলেন গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রী। দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে দেশের গণঅভ্যুত্থান হলো, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশে কোন অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসন দাবি করা – কিভাবে দেখছেন আপনি?
  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।
মূলত এই দাবি মাইকেল চাকমার নয়। এই দাবিটি ভারতীয় আধিপত্যের। যাদেরকে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ দিয়ে ভারত বাংলাদেশের রেখেছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি দাবী থাকবে অনতিবিলম্বে পাহাড়ে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের নির্মূল করুন। আপামর পার্বত্য জনগোষ্ঠী আপনাদের পাশে ছিল, পাশে আছে। পাহাড়ের আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলো সাধারণ পাহাড়িদের কন্ঠ রোধ করে রেখেছে। সন্ত্রাস নির্মূল করে সাধারণ পাহাড়িদের বাক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত করুন – দেখবেন পাহাড়ে শান্তির বাতাস বইছে।
উপজাতি সন্ত্রাসীদের হাতে পাহাড়ে বাক স্বাধীনতা এখনো জিম্মি।
-ফেসবুক থেকে নেয়া।

You may have missed