কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
“এখান থেকে শেয়ার করতে পারেন”

Loading

নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ৯ম কর্নেল কমান্ড্যান্ট হিসেবে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি-কে অভিষিক্ত করা হয়েছে।

রোববার নাটোরের কাদিরাবাদ সেনানিবাসস্থ ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার অ্যান্ড স্কুল অব মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিএসএমই)-এ অনুষ্ঠিত হয় অভিষেক অনুষ্ঠান ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫।

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ইসিএসএমই-তে উপস্থিত হলে সেনাবাহিনী প্রধানকে স্বাগত জানান আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জিওসি, সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার-ইন-চিফ এবং ইসিএসএমইর কমান্ড্যান্ট। অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সমাবেশে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, চলমান উন্নয়ন প্রকল্প, ভবিষ্যৎ কৌশল ও পেশাগত উৎকর্ষ বৃদ্ধির নানা কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়।

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বক্তব্যে সেনাবাহিনী প্রধান মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গ করা কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের সদস্যদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, প্রযুক্তি, অবকাঠামো উন্নয়ন, দুর্যোগ মোকাবিলা, জাতীয় স্থাপনা রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিভিন্ন মূল প্রকল্প বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার কোর দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রয়েছে। সততা, শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে কোরের উন্নয়নযাত্রা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন— জিওসি, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড; অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল; ইঞ্জিনিয়ার-ইন-চিফ; জিওসি ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার (বগুড়া এরিয়া); বিআইআইএসএস-এর মহাপরিচালক; অ্যাডহক কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালটেন্টের চিফ কনসালটেন্ট জেনারেল; ইঞ্জিনিয়ার ব্রিগেডগুলোর কমান্ডার; বিভিন্ন ইউনিটের অধিনায়ক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধি।

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্স দেশীয় অবকাঠামো নির্মাণ, সামরিক স্থাপনার উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা কার্যক্রম এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় বিশেষ অবদান রেখে চলেছে—সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ নেতৃত্বের এই স্বীকৃতি সেই গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে আরও শক্তিশালী করবে বলে অনুষ্ঠানে উপস্থিত কর্মকর্তারা মন্তব্য করেন।

  • অন্যান্য খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • ফেসবুকে আমাদের ফলো দিয়ে সর্বশেষ সংবাদের সাথে থাকুন।
  • ইউটিউবেও আছি আমরা। সাবস্ক্রাইব করে ঘুরে আসুন ডিজিটাল  কন্টেন্টের দুনিয়ায়।